Dhaka ০৬:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বকশীগঞ্জে ভয়াবহ নদী ভাঙ্গন সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।

জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলায় টানা বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলের ফলে ভয়াবহ নদীভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে। দশানী নদীর প্রবল স্রোতে মেরুরচর ও সাধুরপাড়া ইউনিয়নের অন্তত ৫০টি পরিবার ঘরবাড়ি হারিয়েছে। নদীতে তলিয়ে গেছে একটি মসজিদ, বাজারসহ অসংখ্য গাছপালা।

 

মুন্দীপাড়া ব্রিজের সংযোগ সড়ক ধসে পড়ায় বকশীগঞ্জ-দেওয়ানগঞ্জ সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। এতে দুই উপজেলার হাজারো মানুষের চলাচলে চরম দুর্ভোগ তৈরি হয়েছে। ব্রিজটিও এখন ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।

 

ক্ষতিগ্রস্তদের অনেকে জানান, প্রতিদিনই নদীর ভাঙনে নতুন ঘরবাড়ি হারিয়ে যাচ্ছে। কেউ কেউ নিরাপদ স্থানে ঘর সরিয়ে নিচ্ছেন, আবার অনেকেই ভাঙনের আশঙ্কায় রাত কাটাচ্ছেন। ফসলি জমি নদীতে বিলীন হওয়ায় কৃষকরাও চরম বিপাকে পড়েছেন।

 

স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষয়ক্ষতির তালিকা তৈরি ও জরুরি সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন। এলাকাবাসীর দাবি, স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ ছাড়া ভাঙন থেকে মুক্তি নেই।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

শেরপুরে জমি বেদখলের চেষ্টা ও চাঁদাবাজির অভিযোগ

বকশীগঞ্জে ভয়াবহ নদী ভাঙ্গন সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।

Update Time : ১১:২৯:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫

জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলায় টানা বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলের ফলে ভয়াবহ নদীভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে। দশানী নদীর প্রবল স্রোতে মেরুরচর ও সাধুরপাড়া ইউনিয়নের অন্তত ৫০টি পরিবার ঘরবাড়ি হারিয়েছে। নদীতে তলিয়ে গেছে একটি মসজিদ, বাজারসহ অসংখ্য গাছপালা।

 

মুন্দীপাড়া ব্রিজের সংযোগ সড়ক ধসে পড়ায় বকশীগঞ্জ-দেওয়ানগঞ্জ সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। এতে দুই উপজেলার হাজারো মানুষের চলাচলে চরম দুর্ভোগ তৈরি হয়েছে। ব্রিজটিও এখন ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।

 

ক্ষতিগ্রস্তদের অনেকে জানান, প্রতিদিনই নদীর ভাঙনে নতুন ঘরবাড়ি হারিয়ে যাচ্ছে। কেউ কেউ নিরাপদ স্থানে ঘর সরিয়ে নিচ্ছেন, আবার অনেকেই ভাঙনের আশঙ্কায় রাত কাটাচ্ছেন। ফসলি জমি নদীতে বিলীন হওয়ায় কৃষকরাও চরম বিপাকে পড়েছেন।

 

স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষয়ক্ষতির তালিকা তৈরি ও জরুরি সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন। এলাকাবাসীর দাবি, স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ ছাড়া ভাঙন থেকে মুক্তি নেই।