Dhaka ০৮:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সংবাদ সংগ্রহের কাজে গেলে সাংবাদিককে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার

 

 

ময়নসিংহের গফরগাঁও উপজেলাধীন টাংগাব ইউনিয়নে সংবাদ সংগ্রহের কাজে তথ্য চাওয়ায় সাংবাদিক রুহুল আমিনকে হেনস্তা ও মিথ্যা মামলায় পুলিশে সোপর্দ করেন ১৫ নং টংগাব ইউনিয়নে সচিব জুবায়েদ আহমেদ।

 

২৫ মে ২০২৫ ইং তারিখ দুপুর ২:১০ মিনিটের দিকে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে সংবাদ সংগ্রহ করতে ১৫ নং টংগাব ইউনিয়ন আসেন সাংবাদিক রুহুল আমিন। ১৫ নং টংগাব ইউনিয়নের সচিব জুবায়েদ আহমেদের নিকট তথ্য চাইলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে সাংবাদিক রুহুল আমিনকে অকথ্য গালাগালি সহ মারধর করতে উদ্যত হন।

 

এ সময় রুহুল আমিনকে গ্রাম পুলিশ ও এলাকার উশৃংখল মানুষদের দিয়ে হেনস্তা করা হয় এবং ভয়ভীতি দেখিয়ে মিথ্যা জবানবন্দি নেওয়া হয়। ঘটনা জানতে পেরে পাগলা থানা পুলিশের টহল টিম রুহুলকে উদ্ধার করে হেফাজতে নিয়ে আসেন। এরপর টাংগাব ইউনিয়নের প্রশাসক ও গফরগাঁও উপজেলার শিক্ষা কর্মকর্তা নূর-ই-আলম ভূঁইয়ার প্রভাব খাটিয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে আটক দেখানো হয়।

 

এ ব্যাপারে জানতে পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ফেরদৌস আলমকে কল দিলে সাংবাদিকদের থানায় দেখা করতে বলেন।

 

এরপর সাংবাদিকদের একটি টিম পাগলা থানায় গেলে ওসি ফেরদৌস আলম বলেন, নিয়মিত মামলায় চালান করা হবে। আপনারা আদালতে কথা বলেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

শেরপুরে জমি বেদখলের চেষ্টা ও চাঁদাবাজির অভিযোগ

সংবাদ সংগ্রহের কাজে গেলে সাংবাদিককে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার

Update Time : ১১:৪৩:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩১ মে ২০২৫

 

 

ময়নসিংহের গফরগাঁও উপজেলাধীন টাংগাব ইউনিয়নে সংবাদ সংগ্রহের কাজে তথ্য চাওয়ায় সাংবাদিক রুহুল আমিনকে হেনস্তা ও মিথ্যা মামলায় পুলিশে সোপর্দ করেন ১৫ নং টংগাব ইউনিয়নে সচিব জুবায়েদ আহমেদ।

 

২৫ মে ২০২৫ ইং তারিখ দুপুর ২:১০ মিনিটের দিকে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে সংবাদ সংগ্রহ করতে ১৫ নং টংগাব ইউনিয়ন আসেন সাংবাদিক রুহুল আমিন। ১৫ নং টংগাব ইউনিয়নের সচিব জুবায়েদ আহমেদের নিকট তথ্য চাইলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে সাংবাদিক রুহুল আমিনকে অকথ্য গালাগালি সহ মারধর করতে উদ্যত হন।

 

এ সময় রুহুল আমিনকে গ্রাম পুলিশ ও এলাকার উশৃংখল মানুষদের দিয়ে হেনস্তা করা হয় এবং ভয়ভীতি দেখিয়ে মিথ্যা জবানবন্দি নেওয়া হয়। ঘটনা জানতে পেরে পাগলা থানা পুলিশের টহল টিম রুহুলকে উদ্ধার করে হেফাজতে নিয়ে আসেন। এরপর টাংগাব ইউনিয়নের প্রশাসক ও গফরগাঁও উপজেলার শিক্ষা কর্মকর্তা নূর-ই-আলম ভূঁইয়ার প্রভাব খাটিয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে আটক দেখানো হয়।

 

এ ব্যাপারে জানতে পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ফেরদৌস আলমকে কল দিলে সাংবাদিকদের থানায় দেখা করতে বলেন।

 

এরপর সাংবাদিকদের একটি টিম পাগলা থানায় গেলে ওসি ফেরদৌস আলম বলেন, নিয়মিত মামলায় চালান করা হবে। আপনারা আদালতে কথা বলেন।