Dhaka ০২:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিয়ের পর স্বামীকে রেখে দুলাভাইয়ের সাথে পালালো তিন ভরি স্বর্ণ অলংকার নিয়ে নববধূ 

 

 

ঠাকুরগাঁওয়ের বিয়ের এক সপ্তাহের মধ্যে দুলাভাইয়ের সাথে শ্যালিকা পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সাথে শ্বশুড়বাড়ী থেকে দেওয়া উপহারের ৩ ভরি স্বর্ণ নিয়ে গেছে ওই নববধু।

 

দুলাভাইয়ের আগের বোনের সাথে দাম্পত্য জীবনে দুটি বাচ্চা রয়েছে। জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ভানোর ইউনিয়নের নেংটিহারা গ্রামে ঘটনা।

 

এ ঘটনায় বালিয়াডাঙ্গী ও রাণীশংকৈল থানায় পৃথক জিডি ও অভিযোগ দায়ের করেছে দুটি পরিবার।

 

শ্যালিকার নাম তানিয়া আফরিন। রাণীশংকৈল উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের টাংঙ্গাগজের গ্রামের বাসিন্দা সে। দুলাভাইয়ের বাড়ী নেংটিহারা গ্রামে। রাজু নামের ওই দুলাভাইয়ের বাড়ীর পাশেই বিয়ে হয়েছিল শ্যালিকার।

 

জানা গেছে, কোন যৌতুক ছাড়াই গরীব পরিবারের মেয়েটি বিয়ে করেন ভানোর এক যুবক। বিয়ের দিন দেনমোহর পরিশোধ করেন পুরোটা। এরপরে তার সাথে বাসরসহ ৭ দিন সংসার করেছেন। শ্বশুড়বাড়ীতে বেড়াতেও গিয়েছিলেন।

 

ঈদের ছুটি শেষ হওয়ার কারণে গত ১৩ জুন ঢাকায় চলে যান তানিয়া আফরিনের স্বামী। ৭ ঘন্টায় মাথায় রাতে দুলাভাইয়ের সাথে পালিয়ে যান শ্যালিকা।

 

সবমিলিয়ে ভানোর ইউনিয়ন পরিচিত লাভ করেছে এক প্রেমের সম্রাজ্য হিসেবে। প্রতিনিয়ত প্রেম, পরকীয়া এবং বিয়ের দাবিতে অনশনের ঘটনা এখানে কমন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

শেরপুরে জমি বেদখলের চেষ্টা ও চাঁদাবাজির অভিযোগ

বিয়ের পর স্বামীকে রেখে দুলাভাইয়ের সাথে পালালো তিন ভরি স্বর্ণ অলংকার নিয়ে নববধূ 

Update Time : ০২:৩২:১৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫

 

 

ঠাকুরগাঁওয়ের বিয়ের এক সপ্তাহের মধ্যে দুলাভাইয়ের সাথে শ্যালিকা পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সাথে শ্বশুড়বাড়ী থেকে দেওয়া উপহারের ৩ ভরি স্বর্ণ নিয়ে গেছে ওই নববধু।

 

দুলাভাইয়ের আগের বোনের সাথে দাম্পত্য জীবনে দুটি বাচ্চা রয়েছে। জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ভানোর ইউনিয়নের নেংটিহারা গ্রামে ঘটনা।

 

এ ঘটনায় বালিয়াডাঙ্গী ও রাণীশংকৈল থানায় পৃথক জিডি ও অভিযোগ দায়ের করেছে দুটি পরিবার।

 

শ্যালিকার নাম তানিয়া আফরিন। রাণীশংকৈল উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের টাংঙ্গাগজের গ্রামের বাসিন্দা সে। দুলাভাইয়ের বাড়ী নেংটিহারা গ্রামে। রাজু নামের ওই দুলাভাইয়ের বাড়ীর পাশেই বিয়ে হয়েছিল শ্যালিকার।

 

জানা গেছে, কোন যৌতুক ছাড়াই গরীব পরিবারের মেয়েটি বিয়ে করেন ভানোর এক যুবক। বিয়ের দিন দেনমোহর পরিশোধ করেন পুরোটা। এরপরে তার সাথে বাসরসহ ৭ দিন সংসার করেছেন। শ্বশুড়বাড়ীতে বেড়াতেও গিয়েছিলেন।

 

ঈদের ছুটি শেষ হওয়ার কারণে গত ১৩ জুন ঢাকায় চলে যান তানিয়া আফরিনের স্বামী। ৭ ঘন্টায় মাথায় রাতে দুলাভাইয়ের সাথে পালিয়ে যান শ্যালিকা।

 

সবমিলিয়ে ভানোর ইউনিয়ন পরিচিত লাভ করেছে এক প্রেমের সম্রাজ্য হিসেবে। প্রতিনিয়ত প্রেম, পরকীয়া এবং বিয়ের দাবিতে অনশনের ঘটনা এখানে কমন।