Dhaka ০৮:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গজনী অবকাশের প্রধান গেইটে প্রবেশ মূল্য নির্ধারণ ও দোয়া অনুষ্ঠিত 

 

অপরুপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি, গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত শেরপুরের সীমান্তবর্তী গজনী অবকাশ কেন্দ্রে ১জুলাই/২৫ থেকে ১বছর মেয়াদী মূল গেইটে প্রবেশ মূল্য নির্ধারণ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১জুলাই) সকালে গজনী অবকাশ কেন্দ্রের প্রধান গেইটে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় দোয়া পরিচালনা করেন, গজনী অবকাশ জামে মসজিদের ইমাম আবু হানিফ।

 

এসময় গজনী অবকাশের ইজারাদার মো.ফরিদ মিয়া, কাংশা ইউনিয়ন যুব দলের সভাপতি দুলাল মন্ডল,কাংশা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক কমল মিয়া সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

ইজারাদার সুত্রে জানা গেছে, ১জুলাই/২৫:থেকে ৩০জুন/২৬ পর্যন্ত ১বছর মেয়াদে সরকারি ভাবে বড় যানবাহনের গেইট-৪০ লাখ এবং ছোট যানবাহন গেইট-৪৫লাখ ৫০হাজার টাকা সহ মোট ৮৫ লাখ ৫০হাজার টাকা রাজস্ব খাতে জমাপূর্বক এই ইজারা প্রদান করেন জেলা প্রশাসন। আগামী এক বছর জেলা প্রশাসনের অধীনে গজনী অবকাশ বিনোদন কেন্দ্রের মূল গেইটে প্রবেশ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে নিন্মরুপ ভাবে- অটোবাইক-১২০টাকা,সিএনজি-১৫০টাকা, মোটর সাইকেল চালক সহ অতিরিক্ত যাত্রী প্রতিজন২০টাকা হারে-৬০ টাকা, যাত্রী প্রতিজন-২০টাকা, বড় সুজন গাড়ী ৪০জন যাত্রী সহ-৭০০টাকা, ছোট সুজন গাড়ী ২০জন যাত্রী সহ- ৪০০টাকা, রিক্সা ভ্যানগাড়ী-৮০টাকা, অটো, সিএনজি, সুজন গাড়ী যাত্রী ব্যতিত- ৫০টাকা, ছোট অটোবাইক-১২০টাকা, বড় বাস/ট্রাক প্রতিটা যাত্রী সহ-১০০০টাকা, মিনি বাস/ মিনি ট্রাক/বড় পিকআপ-৭০০টাকা।

 

গজনী অবকাশের ইজারাদার ফরিদ মিয়া ও দুলাল মন্ডল সহ অন্যান্য অংশীদারগণ জানান, গজনী অবকাশে ইজারা আওতায় ৩৩টি বিভিন্ন স্থাপনায় বা দর্শনীয় স্থানে প্রবেশ করতে প্রধান গেইট হয়ে প্রবেশ করতে হয়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, মূল গেইটে পাকা কোন টুলঘর না থাকায় ভরামৌসুমে টুল আদায়ে ব্যাপক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আগামী মৌসুমের আগেই প্রধান গেইটে টুলঘর নির্মাণের দাবী জানান ইজারাদারগণ।

 

এবিষয়ে জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, সরেজমিনে পরিদর্শন করে ইরাজাদারদের নিরাপত্তার স্বার্থে সেখানে টুলঘর নির্মাণ করা হবে বলেও জানান তিনি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

শেরপুরে জমি বেদখলের চেষ্টা ও চাঁদাবাজির অভিযোগ

গজনী অবকাশের প্রধান গেইটে প্রবেশ মূল্য নির্ধারণ ও দোয়া অনুষ্ঠিত 

Update Time : ০৮:৪৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ জুলাই ২০২৫

 

অপরুপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি, গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত শেরপুরের সীমান্তবর্তী গজনী অবকাশ কেন্দ্রে ১জুলাই/২৫ থেকে ১বছর মেয়াদী মূল গেইটে প্রবেশ মূল্য নির্ধারণ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১জুলাই) সকালে গজনী অবকাশ কেন্দ্রের প্রধান গেইটে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় দোয়া পরিচালনা করেন, গজনী অবকাশ জামে মসজিদের ইমাম আবু হানিফ।

 

এসময় গজনী অবকাশের ইজারাদার মো.ফরিদ মিয়া, কাংশা ইউনিয়ন যুব দলের সভাপতি দুলাল মন্ডল,কাংশা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক কমল মিয়া সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

ইজারাদার সুত্রে জানা গেছে, ১জুলাই/২৫:থেকে ৩০জুন/২৬ পর্যন্ত ১বছর মেয়াদে সরকারি ভাবে বড় যানবাহনের গেইট-৪০ লাখ এবং ছোট যানবাহন গেইট-৪৫লাখ ৫০হাজার টাকা সহ মোট ৮৫ লাখ ৫০হাজার টাকা রাজস্ব খাতে জমাপূর্বক এই ইজারা প্রদান করেন জেলা প্রশাসন। আগামী এক বছর জেলা প্রশাসনের অধীনে গজনী অবকাশ বিনোদন কেন্দ্রের মূল গেইটে প্রবেশ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে নিন্মরুপ ভাবে- অটোবাইক-১২০টাকা,সিএনজি-১৫০টাকা, মোটর সাইকেল চালক সহ অতিরিক্ত যাত্রী প্রতিজন২০টাকা হারে-৬০ টাকা, যাত্রী প্রতিজন-২০টাকা, বড় সুজন গাড়ী ৪০জন যাত্রী সহ-৭০০টাকা, ছোট সুজন গাড়ী ২০জন যাত্রী সহ- ৪০০টাকা, রিক্সা ভ্যানগাড়ী-৮০টাকা, অটো, সিএনজি, সুজন গাড়ী যাত্রী ব্যতিত- ৫০টাকা, ছোট অটোবাইক-১২০টাকা, বড় বাস/ট্রাক প্রতিটা যাত্রী সহ-১০০০টাকা, মিনি বাস/ মিনি ট্রাক/বড় পিকআপ-৭০০টাকা।

 

গজনী অবকাশের ইজারাদার ফরিদ মিয়া ও দুলাল মন্ডল সহ অন্যান্য অংশীদারগণ জানান, গজনী অবকাশে ইজারা আওতায় ৩৩টি বিভিন্ন স্থাপনায় বা দর্শনীয় স্থানে প্রবেশ করতে প্রধান গেইট হয়ে প্রবেশ করতে হয়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, মূল গেইটে পাকা কোন টুলঘর না থাকায় ভরামৌসুমে টুল আদায়ে ব্যাপক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আগামী মৌসুমের আগেই প্রধান গেইটে টুলঘর নির্মাণের দাবী জানান ইজারাদারগণ।

 

এবিষয়ে জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, সরেজমিনে পরিদর্শন করে ইরাজাদারদের নিরাপত্তার স্বার্থে সেখানে টুলঘর নির্মাণ করা হবে বলেও জানান তিনি।