Dhaka ০৮:৩৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সামনে খুনের ঘটনায় অস্ত্রসহ চারজন গ্রেফতার*

 

 

গত ৯ জুলাই ২০২৫, বুধবার বিকেল অনুমান ০৬০০ ঘটিকার সময় রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের তিন নম্বর গেটের সামনে পাকা রাস্তার ওপর একদল লোক লাল চাঁদ ওরফে সোহাগ(৩৯) নামে এক ব্যক্তিকে এলোপাতাড়িভাবে আঘাত করে ও কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। ঘটনার সংবাদ পাওয়ার পর কোতয়ালি থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরবর্তীতে পুলিশ নিহতের লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করে এবং ময়নাতদন্তের জন্য তা হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে।

 

উক্ত ঘটনায় নিহতের বড় বোন বাদী হয়ে কোতয়ালী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

পুলিশ ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে এবং রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে এজাহার নামীয় আসামি ১। মাহমুদুল হাসান মহিন(৪১) ও ২। তারেক রহমান রবিন(২২) কে গ্রেফতার করে। এ সময় গ্রেফতারকৃত আসামি তারেক রহমান রবিনের হেফাজত হতে একটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করা হয়।

প্রাথমিকভাবে জানা যায়, ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব এবং পূর্ব শত্রুতার জের ধরে উক্ত ঘটনা সংঘটিত হয়। ঘটনার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধানে এবং ঘটনার সাথে জড়িত অন্যান্যদের গ্রেফতারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। উল্লেখ্য, এই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ‌র‍্যাব কর্তৃক আরও দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ নিয়ে মোট চারজনকে গ্রেফতার করা হলো।

গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

শেরপুরে জমি বেদখলের চেষ্টা ও চাঁদাবাজির অভিযোগ

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সামনে খুনের ঘটনায় অস্ত্রসহ চারজন গ্রেফতার*

Update Time : ০৩:৪৪:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫

 

 

গত ৯ জুলাই ২০২৫, বুধবার বিকেল অনুমান ০৬০০ ঘটিকার সময় রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের তিন নম্বর গেটের সামনে পাকা রাস্তার ওপর একদল লোক লাল চাঁদ ওরফে সোহাগ(৩৯) নামে এক ব্যক্তিকে এলোপাতাড়িভাবে আঘাত করে ও কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। ঘটনার সংবাদ পাওয়ার পর কোতয়ালি থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরবর্তীতে পুলিশ নিহতের লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করে এবং ময়নাতদন্তের জন্য তা হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে।

 

উক্ত ঘটনায় নিহতের বড় বোন বাদী হয়ে কোতয়ালী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

পুলিশ ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে এবং রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে এজাহার নামীয় আসামি ১। মাহমুদুল হাসান মহিন(৪১) ও ২। তারেক রহমান রবিন(২২) কে গ্রেফতার করে। এ সময় গ্রেফতারকৃত আসামি তারেক রহমান রবিনের হেফাজত হতে একটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করা হয়।

প্রাথমিকভাবে জানা যায়, ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব এবং পূর্ব শত্রুতার জের ধরে উক্ত ঘটনা সংঘটিত হয়। ঘটনার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধানে এবং ঘটনার সাথে জড়িত অন্যান্যদের গ্রেফতারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। উল্লেখ্য, এই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ‌র‍্যাব কর্তৃক আরও দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ নিয়ে মোট চারজনকে গ্রেফতার করা হলো।

গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।