৩য় বারের মত সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেফতার হলেন চাঁদাবাজি মামলায় যুবদল নেতা মিলন ও ৫ সহযোগী,
বহিষ্কার হওয়া যুবদলের উত্তরার সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিলন ,তার বিরুদ্ধে অভিযোগ হলো চাঁদাবাজি, দখল বানিজ্য,সাধারণ মানুষকে মারধর করা থেকে আরো অনেক অন্যায় অত্যাচার, যদিও তার পোষা কিছু সমর্থকরা বলে এসব মিথ্যা,আসলেই কি তাই??ঘুরে ফিরে তার বিরুদ্ধে কেনো এসব অভিযোগ উঠে, প্রশ্নতো অনেক উত্তর দিবে কে?এবার কি তার দল থেকে চিরতর বহিষ্কার হবেন তিনি,নাকি আবারও ছাড়া পেয়ে যুক্ত হবেন দলে???
উত্তরা ১০ নং সেক্টর সংলগ্ন সুইচ গেট এলাকার ফলের আড়ৎ হতে বিএনপি’র বহিঃস্কৃত নেতা মিলন ও তার দলের ৬ জনকে গ্রেফতার করেছে দিয়াবাড়ি আর্মি ক্যাম্প উত্তরার সেনা সদস্যরা।আজ ১২ জুলাই ২০২৫ইং শনিবার সাঁড়াসি অভিযানের মাধ্যমে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
দেশের চলমান পরিস্থিতিতে জনসাধারণের জান-মাল সহ সার্বিক নিরাপত্তা এবং আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি আইন-বহির্ভূত কর্মকান্ড রোধ ও আইনের শাসন সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে দেশব্যাপী নিরপেক্ষতা ও পেশাদারিত্বের সাথে কাজ করে আসছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।এরই ধারাবাহিকতায় অদ্য গোপন তথ্যের ভিত্তিতে ১২ জুলাই ২০২৫ তারিখ দুপুর ১২.৩০ হতে ০৪.০০ ঘটিকা পর্যন্ত উত্তরা ১০ নং সেক্টর সংলগ্ন সুইচ গেট এলাকার ফলের আড়ৎ এ অভিযান চালিয়ে বিএনপি এর বহিঃস্কৃত নেতা মিলন ও তার দলের লোকজনকে গ্রেফতার করা হয়।
সেনা সদস্যরা জানায়, দীর্ঘ দিন যাবৎ তার এবং তার দলের সদস্যদের নামে বিভিন্ন ধরণের চাঁদাবাজির অভিযোগ পায় তারা।এর পরিপ্রেক্ষিতে, অভিযান চালিয়ে যথাযথ প্রমাণাদির ভিত্তিতে তাদেরকে হাতে নাতে গ্রেফতার করা হয়।