Dhaka ০৬:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে নেতৃত্বের তৃণমূলে জনপ্রিয়তার শীর্ষে বিএনপি নেতা লুৎফর রহমান

 

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-র তৃণমূল পর্যায়ের সংগ্রামী রাজনীতির এক উজ্জ্বল প্রতীক হিসেবে উঠে এসেছেন শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার প্রখ্যাত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মোঃ লুৎফর রহমান।

 

দলের দুঃসময়ে সাহসিক নেতৃত্ব, আইনি পরামর্শ ও আর্থিক সহযোগিতায় যারা পাশে ছিলেন, তাদের মধ্য অন্যতম দানবির নেতা ছিলেন লুৎফর রহমান । আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে লুৎফর রহমানকে এবার উপজেলা বিএনপির সভাপতি হিসেবে পেতে চান উপজেলা বিএনপি ও তৃণমূল নেতাকর্মীরা।

 

মহান স্বাধীনতার ঘোষক, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে তিনি দীর্ঘ ৩৮ বছর ধরে রাজপথে, মাঠে-ঘাটে, আন্দোলন ও সংগ্রামে দলীয় আদর্শে অবিচল থেকেছেন।

 

ঝিনাইগাতী উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক এবং বর্তমান মালিঝিকান্দা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হিসেবে দীর্ঘদিন দায়িত্বশীলভাবে নেতৃত্ব দিয়ে মো. লুৎফর রহমান তৃণমূল নেতাকর্মীদের কাছে আজ আস্থা, গ্রহণযোগ্যতা ও নির্ভরতার প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন।

 

বিএনপির মো. লুৎফর রহমান একজন সুশিক্ষিত, ত্যাগী ও পরীক্ষিত জননেতা হিসেবে তৃণমূল থেকে শীর্ষ পর্যায় পর্যন্ত পরিচিত মুখ। একজন সুশিক্ষিত, ত্যাগী এবং সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ জননেতা হিসেবে সর্বমহলে সম্মানিত ও গ্রহণযোগ্য।

 

১৯ আগস্ট ১৯৬৮ সালে উপজেলার মালিঝিকান্দা ইউনিয়নের চেঙ্গুরীয়া গ্রামের সম্ভ্রান্ত এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন মোঃ লুৎফর রহমান। ছাত্রজীবন থেকেই মেধা, আদর্শ ও নেতৃত্বের জন্য তিনি বেশ পরিচিত ছিলেন।

 

১৯৮৮ সালে শেরপুর সরকারি কলেজ থেকে বি.এ পাশ করেন। তিনি শিক্ষাজীবনের সফলতার পাশাপাশি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে থাকেন।

 

১৯৮৭ সালে শেরপুর সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রদলের মাধ্যমে তার রাজনৈতিক যাত্রা শুরু হয়, এরপর একে একে জেলা ছাত্রদল, যুবদল, কৃষক দল এবং জেলা বিএনপির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে রাজনীতির প্রতিটি স্তরে নিজেকে প্রমাণ করেছেন।

 

শোষণের বিরুদ্ধে সংগ্রাম কারী এই নেতা, সাবেক স্বৈরাচারী সরকারের দীর্ঘ শাসনামলে বারবার গায়েবি মামলা, গ্রেপ্তার, কারাবরণ—কোনো কিছুই তাকে দমাতে পারেনি।

 

বরং দলের প্রতি অকুণ্ঠ আনুগত্য রেখে তিনি প্রতিটি প্রতিকূল পরিস্থিতিতে নেতাকর্মীদের পাশে থেকেছেন।

 

কারাবন্দী নেতাকর্মীদের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন। অসুস্থদের চিকিৎসা সহায়তা, আর্থিক অনুদান ও মানবিক সহযোগিতা দিয়ে তৃণমূলের আস্থা অর্জন করেছেন তিনি।

 

শুধু রাজনৈতিক অঙ্গনে নয়, সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেও মোঃ লুৎফর রহমান বিভিন্ন সময় নিজের অর্থায়নে শীতবস্ত্র বিতরণ, বন্যাদুর্গত মানুষের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ, অসহায় ও হতদরিদ্র পরিবারে নগদ আর্থিক সহায়তা সহ বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে আর্থিক সহায়তাও প্রদান করেছেন তিনি।

 

ঝিনাইগাতী উপজেলার বিএনপি সহ তৃণমূল নেতাকর্মীরা মনে করেন, বর্তমান রাজনৈতিক সংকটে এবং দলকে সুসংগঠিত করে আগামী দিনের আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে হলে সুশিক্ষিত, ত্যাগী, জনসম্পৃক্ত ও পরীক্ষিত নেতারই প্রয়োজন।

 

মোঃ লুৎফর রহমানের মত শিক্ষিত ও ক্লিন ইমেজধারী ত্যাগী নেতা, যিনি রাজনীতি করেছেন মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের দেশপ্রেম ও আদর্শের ভিত্তিতে, লোভ-লালসা থেকে দূরে থেকে দলের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন তিনি।

 

ঝিনাইগাতী উপজেলা বিএনপির নেতৃত্বে তাকে সভাপতি হিসেবে পেতে চায় দলের তৃণমূল নেতাকর্মীরা। এখন সময় দলীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণের—তৃণমূলের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার।

 

ঝিনাইগাতী উপজেলা বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীদের বিশ্বাস, দলের দুঃসময়ে সাহসিক নেতৃত্ব, তাদের মধ্য অন্যতম দানবির নেতা ছিলেন, মো. লুৎফর রহমান। আগামী ক্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে লুৎফর রহমানকে এবার উপজেলা বিএনপির সভাপতি হিসেবে পেতে চান তৃণমূল নেতাকর্মীরা।

 

বিএনপি নেতা মো. লুৎফর রহমান বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল এবং এটি একটি গণতান্ত্রিক দল।

 

“রাজনীতি মানে মানুষের সেবা, আর নেতৃত্ব মানে দায়িত্ব ও ত্যাগ। আমার নেতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান যেভাবে দেশ ও জনগণের স্বার্থকে সবচেয়ে বড় করে দেখেছেন, আমিও সেই আদর্শে বিশ্বাস করি।

তৃণমূল কর্মীরাই আমার শক্তি, তাদের ভালোবাসাই আমার প্রেরণা।

আগামী দিনে যদি দল ও কর্মীরা দায়িত্ব দেয়, তবে অভিজ্ঞতা, শিক্ষা ও আদর্শ দিয়ে সেই দায়িত্ব পালন করাই হবে আমার অঙ্গীকার।”

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

শেরপুরে জমি বেদখলের চেষ্টা ও চাঁদাবাজির অভিযোগ

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে নেতৃত্বের তৃণমূলে জনপ্রিয়তার শীর্ষে বিএনপি নেতা লুৎফর রহমান

Update Time : ০৩:০৯:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ অগাস্ট ২০২৫

 

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-র তৃণমূল পর্যায়ের সংগ্রামী রাজনীতির এক উজ্জ্বল প্রতীক হিসেবে উঠে এসেছেন শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার প্রখ্যাত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মোঃ লুৎফর রহমান।

 

দলের দুঃসময়ে সাহসিক নেতৃত্ব, আইনি পরামর্শ ও আর্থিক সহযোগিতায় যারা পাশে ছিলেন, তাদের মধ্য অন্যতম দানবির নেতা ছিলেন লুৎফর রহমান । আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে লুৎফর রহমানকে এবার উপজেলা বিএনপির সভাপতি হিসেবে পেতে চান উপজেলা বিএনপি ও তৃণমূল নেতাকর্মীরা।

 

মহান স্বাধীনতার ঘোষক, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে তিনি দীর্ঘ ৩৮ বছর ধরে রাজপথে, মাঠে-ঘাটে, আন্দোলন ও সংগ্রামে দলীয় আদর্শে অবিচল থেকেছেন।

 

ঝিনাইগাতী উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক এবং বর্তমান মালিঝিকান্দা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হিসেবে দীর্ঘদিন দায়িত্বশীলভাবে নেতৃত্ব দিয়ে মো. লুৎফর রহমান তৃণমূল নেতাকর্মীদের কাছে আজ আস্থা, গ্রহণযোগ্যতা ও নির্ভরতার প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন।

 

বিএনপির মো. লুৎফর রহমান একজন সুশিক্ষিত, ত্যাগী ও পরীক্ষিত জননেতা হিসেবে তৃণমূল থেকে শীর্ষ পর্যায় পর্যন্ত পরিচিত মুখ। একজন সুশিক্ষিত, ত্যাগী এবং সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ জননেতা হিসেবে সর্বমহলে সম্মানিত ও গ্রহণযোগ্য।

 

১৯ আগস্ট ১৯৬৮ সালে উপজেলার মালিঝিকান্দা ইউনিয়নের চেঙ্গুরীয়া গ্রামের সম্ভ্রান্ত এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন মোঃ লুৎফর রহমান। ছাত্রজীবন থেকেই মেধা, আদর্শ ও নেতৃত্বের জন্য তিনি বেশ পরিচিত ছিলেন।

 

১৯৮৮ সালে শেরপুর সরকারি কলেজ থেকে বি.এ পাশ করেন। তিনি শিক্ষাজীবনের সফলতার পাশাপাশি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে থাকেন।

 

১৯৮৭ সালে শেরপুর সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রদলের মাধ্যমে তার রাজনৈতিক যাত্রা শুরু হয়, এরপর একে একে জেলা ছাত্রদল, যুবদল, কৃষক দল এবং জেলা বিএনপির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে রাজনীতির প্রতিটি স্তরে নিজেকে প্রমাণ করেছেন।

 

শোষণের বিরুদ্ধে সংগ্রাম কারী এই নেতা, সাবেক স্বৈরাচারী সরকারের দীর্ঘ শাসনামলে বারবার গায়েবি মামলা, গ্রেপ্তার, কারাবরণ—কোনো কিছুই তাকে দমাতে পারেনি।

 

বরং দলের প্রতি অকুণ্ঠ আনুগত্য রেখে তিনি প্রতিটি প্রতিকূল পরিস্থিতিতে নেতাকর্মীদের পাশে থেকেছেন।

 

কারাবন্দী নেতাকর্মীদের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন। অসুস্থদের চিকিৎসা সহায়তা, আর্থিক অনুদান ও মানবিক সহযোগিতা দিয়ে তৃণমূলের আস্থা অর্জন করেছেন তিনি।

 

শুধু রাজনৈতিক অঙ্গনে নয়, সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেও মোঃ লুৎফর রহমান বিভিন্ন সময় নিজের অর্থায়নে শীতবস্ত্র বিতরণ, বন্যাদুর্গত মানুষের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ, অসহায় ও হতদরিদ্র পরিবারে নগদ আর্থিক সহায়তা সহ বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে আর্থিক সহায়তাও প্রদান করেছেন তিনি।

 

ঝিনাইগাতী উপজেলার বিএনপি সহ তৃণমূল নেতাকর্মীরা মনে করেন, বর্তমান রাজনৈতিক সংকটে এবং দলকে সুসংগঠিত করে আগামী দিনের আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে হলে সুশিক্ষিত, ত্যাগী, জনসম্পৃক্ত ও পরীক্ষিত নেতারই প্রয়োজন।

 

মোঃ লুৎফর রহমানের মত শিক্ষিত ও ক্লিন ইমেজধারী ত্যাগী নেতা, যিনি রাজনীতি করেছেন মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের দেশপ্রেম ও আদর্শের ভিত্তিতে, লোভ-লালসা থেকে দূরে থেকে দলের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন তিনি।

 

ঝিনাইগাতী উপজেলা বিএনপির নেতৃত্বে তাকে সভাপতি হিসেবে পেতে চায় দলের তৃণমূল নেতাকর্মীরা। এখন সময় দলীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণের—তৃণমূলের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার।

 

ঝিনাইগাতী উপজেলা বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীদের বিশ্বাস, দলের দুঃসময়ে সাহসিক নেতৃত্ব, তাদের মধ্য অন্যতম দানবির নেতা ছিলেন, মো. লুৎফর রহমান। আগামী ক্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে লুৎফর রহমানকে এবার উপজেলা বিএনপির সভাপতি হিসেবে পেতে চান তৃণমূল নেতাকর্মীরা।

 

বিএনপি নেতা মো. লুৎফর রহমান বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল এবং এটি একটি গণতান্ত্রিক দল।

 

“রাজনীতি মানে মানুষের সেবা, আর নেতৃত্ব মানে দায়িত্ব ও ত্যাগ। আমার নেতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান যেভাবে দেশ ও জনগণের স্বার্থকে সবচেয়ে বড় করে দেখেছেন, আমিও সেই আদর্শে বিশ্বাস করি।

তৃণমূল কর্মীরাই আমার শক্তি, তাদের ভালোবাসাই আমার প্রেরণা।

আগামী দিনে যদি দল ও কর্মীরা দায়িত্ব দেয়, তবে অভিজ্ঞতা, শিক্ষা ও আদর্শ দিয়ে সেই দায়িত্ব পালন করাই হবে আমার অঙ্গীকার।”